সাময়িক প্রসঙ্গ
স্পৃহণীয় মৃত্যুর তামান্না
মুহা. আব্দুল্লাহ আল-ফারুক

মৃত্যুর পূর্বে আল্লাহর ক্রোধ উদ্রেককারী গুনাহ হতে বিরত থাকতে পারা, পাপ হতে তাওবাহ্ করতে পারা, ভালো কাজ বেশি বেশি করার তাওফীক্ব পাওয়া এবং এ অবস্থায় মৃত্যু হওয়া প্রত্যেক মুসলিমের একান্ত কাম্য। কারণ মৃত্যু পূর্ববর্তী ‘আমলই পরকালের ফায়সালার জন্য বিচার্য হবে। অর্থাৎ-যার জীবনের শেষ কর্ম ভালো হবে পরকালে তার পরিণাম শুভ হবে। আর যার শেষ কর্ম মন্দ হবে পরকালে তার পরিণামও মন্দ হবে। যেমনটি হাদীসে এসেছে-

“শেষ ‘আমলের ওপরই ফলাফল নির্ভরশীল।” [১]

এ মর্মে আনাস ইবনু মালিক (রা.) হতে সহীহ হাদীসে এসেছে- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : “আল্লাহ যদি কোনো বান্দার কল্যাণ চান তখন তাকে (ভালো) কাজে লাগান।” সাহাবায়ে কিরাম বললেন : কীভাবে আল্লাহ বান্দাকে (ভালো) কাজে লাগান? তিনি বলেন : “মৃত্যুর পূর্বে তাকে ভালো কাজ করার তাওফীক্ব দেন।” [২]

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন : “আল্লাহ তা‘আলা যদি কোনো বান্দার কল্যাণ চান তখন সে বান্দাকে ‘আসাল’ করেন। সাহাবায়ে কিরাম বলেন : আসাল কী? তিনি বলেন, আল্লাহ তা‘আলা বান্দাকে বিশেষ একটি ভালো কাজ করার তাওফীক্ব দেন এবং এই ‘আমলের উপর তার মৃত্যু ঘটান।[৩]

ভালো মৃত্যুর বেশ কিছু আলামত আছে। এর মধ্যে কোনো কোনো আলামত শুধু মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তি নিজে বুঝতে পারে এবং কোনো কোনো আলামত অন্যান্য মানুষও জানতে পারে।

মৃত্যুকালে বান্দার নিকট তার ভালো মৃত্যুর আলামত প্রকাশ পায় এভাবে, ওই বান্দাকে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি ও অনুগ্রহ লাভের সুসংবাদ দেয়া হয়। এ মর্মে আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন-

“নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশ্তা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় পেও না, চিন্তিতও হয়ো না এবং তোমরা প্রতিশ্রম্নত জান্নাতের সুসংবাদ গ্রহণ কর।”[৪]

মৃত্যুকালে মু’মিন বান্দাদেরকে এই সুসংবাদ দেয়া হয়। [৫]

এই মর্মে সহীহুল বুখারী ও সহীহ মুসলিমে এসেছে- যা ‘আয়িশাহ্ (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর সাক্ষাতকে ভালোবাসে মহান আল্লাহও তার সাক্ষাতকে ভালোবাসেন। যে ব্যক্তির কাছে মহান আল্লাহর সাক্ষাত প্রিয়, আল্লাহর নিকটও তার সাক্ষাত প্রিয়। আমি বললাম, হে মহান আল্লাহর নবী! আপনি কি মৃত্যুর কথা বুঝাতে চাচ্ছেন? আমরা তো মৃত্যুকে অপছন্দ করি। রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন : না, সেটা ঠিক নয়। মু’মিন বান্দাকে যখন আল্লাহর রহমত, স্বীয় সন্তুষ্টি এবং জান্নাতের সুসংবাদ দেয়া হয় তখন সে মহান আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করাকে ভালোবাসে। আর কাফির বান্দাকে যখন আল্লাহর শাস্তি এবং স্বীয় অসন্তুষ্টির সংবাদ দেয়া হয় তখন সে মহান আল্লাহর সাক্ষাতকে অপছন্দ করে এবং মহান আল্লাহও তার সাক্ষাতকে অপছন্দ করেন।”

ইমাম নাব্বী (রহি.) বলেন : “হাদীসের অর্থ হচ্ছেÑ যখন মানুষের মৃত্যুর গড়গড়া শুরু হয়ে যায়, যে অবস্থায় আর তাওবাহ্ কবুল হয় না, সে অবস্থার পছন্দ-অপছন্দকে এখানে উদ্দেশ্য করা হয়েছে। এ সময় মুমূর্ষু ব্যক্তির কাছে সবকিছু স্পষ্ট হয়ে পড়ে, তার পরিণতি কী হতে যাচ্ছে সেটা তার সামনে পরিষ্কার হয়ে যায়।”

এছাড়া উত্তম মৃত্যুর আরো অনেক বর্ণনা পাওয়া যায়, যা বিভিন্ন আলামত বহণ করে। কুরআন-হাদীস অনুসন্ধানের পর এই আলামতগুলো পাওয়া যায়। আলামতগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. মৃত্যুর সময় ‘কালিমা তাইয়্যেবা’ পাঠ করতে পারা : নবী (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তির সর্বশেষ কথা হবে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লা-হ’ সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [৬]

২. মৃত্যুর সময় কপালে ঘাম হওয়া : বুরাইদাহ্ ইবনু হাসিব (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, “মু’মিন কপালের ঘাম নিয়ে মৃত্যুবরণ করে।” [৭]

৩. জুমু‘আর রাতে বা দিনে মৃত্যুবরণ করা : দলিল হচ্ছে নবী (সা.)-এর বাণী- “যে ব্যক্তি জুমু‘আর দিনে বা রাতে মৃত্যুবরণ করে, আল্লাহ তা‘আলা তাকে কবরের ‘আযাব থেকে নাজাত দেন।” [৮]

৪. মহান আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা : দলিল হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার বাণী- “আর যারা আল্লাহর রাহে নিহত হয়, তাদেরকে তুমি কখনো মৃত মনে করো না; বরং তারা জীবিত এবং তাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তারা জীবিকাপ্রাপ্ত। আল্লাহ নিজের অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তাতেই তারা পরিতৃপ্ত। আর তাদের পেছনে যারা এখনও তাদের কাছে এসে পৌঁছেনি তাদের জন্যে তারা আনন্দ প্রকাশ করে। কারণ তাদের কোনো ভয় নেই এবং কোনো চিন্তা-ভাবনাও নেই। আল্লাহর নিয়ামত ও অনুগ্রহের জন্যে তারা আনন্দ প্রকাশ করে এবং তা এভাবে যে, আল্লাহ ঈমানদারদের শ্রমফল বিনষ্ট করেন না”[৯] এবং নবী (সা.)-এর বাণী- “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর রাহে নিহত হয় সে শহীদ।” [১০]

৫. প্লেগ রোগে মারা যাওয়া : দলিল হচ্ছে নবী (সা.)-এর বাণী- “প্লেগ রোগে মৃত্যু প্রত্যেক ঈমানদারের জন্য শাহাদাতস্বরূপ”[১১] এবং নবী (সা.)-এর স্ত্রী ‘আয়িশাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “আমি রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছি তখন তিনি আমাকে জানান যে, এটি হচ্ছে- মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আযাব। আল্লাহ তা‘আলা যাদেরকে শাস্তি দিতে চান তাদের উপর এই রোগ নাযিল করেন। আর আল্লাহ তা‘আলা এই রোগ মু’মিনদের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছেন। যে মু’মিন প্লেগ রোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ এলাকাতে অবস্থান করবে, ধৈর্যধারণ করবে, সওয়াবের প্রত্যাশা করবে এবং এই বিশ্বাস রাখবে যে, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য যা লিখে রেখেছেন সেটাই ঘটবে সে ব্যক্তি শহীদের সমান সওয়াব পাবে।” [১২]

৬. যেকোনো পেটের পীড়াতে মৃত্যুবরণ করা : দলিল হচ্ছে নবী (সা.)-এর বাণী- “যে ব্যক্তি পেটের পীড়াতে মৃত্যুবরণ করবে সে শহীদ।” [১৩]

৭. কোনো কিছু ধ্বসে পড়ে অথবা পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ করা : দলিল হচ্ছে নবী (সা.)-এর বাণী-

“পাঁচ ধরনের মৃত্যু শাহাদাত হিসেবে গণ্য। প্লেগ রোগে মৃত্যু, পেটের পীড়ায় মৃত্যু, পানিতে ডুবে মৃত্যু, কোনো কিছু ধ্বসে পড়ে মৃত্যু এবং মহান আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হওয়া।” [১৪]

৮. নারীর প্রসবোত্তর মৃত্যু অথবা গর্ভবতী অবস্থায় মৃত্যু : এর দলিল হচ্ছে সুনান আবূ দাঊদ-হা. ৩১১১। নবী (সা.) বলেছেন : “যে নারী জুমা (বাচ্চা) নিয়ে মারা যায় তিনি শহীদ।” ইমাম খাত্তাবী বলেন : এ হাদীসের অর্থ হচ্ছে- যে নারী পেটে বাচ্চা নিয়ে মারা যায়। [১৫] ইমাম আহমাদ (রহি) ‘উবাদাহ্ ইবনু সামিত (রা.) হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, নবী (সা.) শহীদের ধরণগুলো উল্লেখ করতে গিয়ে বলেছেন : “যে নারী তার গর্ভস্থিত সন্তানের কারণে মারা যায় তিনি শহীদ। সে নারীকে তার সন্তান সুররা (নাভিরজ্জু) ধরে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।” [১৬]

সুররা (নাভি) : নবজাতকের জন্মের পর ধাত্রী নাড়ী কাটেন এবং সামান্য কিছু অংশ রেখে দেন। যে অংশটুকু রেখে দেন সেটাকে নাভি বলে। আর যে অংশটুকু কেটে ফেলেন সেটাকে সুররা (নাভিরজ্জু) বলা হয়।

৯. আগুনে পুড়ে, পাণ্ডুরিসি (ফুসফুসের আবরক ঝিল্লির প্রদাহজনিত রোগবিশেষ) এবং যক্ষ্মা রোগে মৃত্যু : দলিল হচ্ছে নবী (সা.) বলেছেন- “মহান আল্লাহর রাহে নিহত হওয়া শাহাদাত, প্লেগ রোগে মারা যাওয়া শাহাদাত, পানিতে ডুবে মারা যাওয়া শাহাদাত, পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া শাহাদাত, সন্তান প্রসবের পর মারা গেলে নবজাতক তার মাকে নাভিরজ্জু ধরে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে। (সংকলক বলেন, এই হাদীসের জনৈক বর্ণনাকারী বায়তুল মোকাদ্দাসের খাদেম আবুল আওয়াম হাদীসটির অংশ হিসেবে “আগুনে পুড়ে মৃত্যু ও যক্ষ্মা রোগ” এর কথাও বর্ণনা করেছেন।) আলবানী বলেছেন : হাদীসটি হাসান-সহীহ। [১৭]

১০. নিজের ধর্ম, সম্পদ ও জীবন রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করা : দলিল হচ্ছে নবী কারীম (সা.)-এর বাণী- “যে ব্যক্তি তার সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে মারা যায় সে শহীদ। যে ব্যক্তি তার ধর্ম (ইসলাম) রক্ষা করতে গিয়ে মারা যায় সে শহীদ। যে ব্যক্তি তার জীবন রক্ষা করতে গিয়ে মারা যায় সে শহীদ।” [১৮] সহীহ মুসলিমে ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আম্র (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, আমি নবী কারীম (সা.)-কে বলতে শুনেছি- “যে ব্যক্তি তার সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে মারা যায় সে শহীদ।”

১১. মহান আল্লাহর রাস্তায় প্রহরীর দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে ব্যক্তি মারা যায় সেও শহীদ : দলিল হচ্ছে- সালমান আলফারসী (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সা. বলেছেন : “একদিন একরাত পাহারা দেয়া একমাস দিনে রোযা রাখা ও রাতে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম। আর যদি পাহারারত অবস্থায় সে ব্যক্তি মারা যায়, তাহলে তার জীবদ্দশায় সে যে ‘আমলগুলো করত সেগুলোর সওয়াব তার জন্য চলমান থাকবে, তার রিয্কও চলমান থাকবে এবং কবরের ফিতনা থেকে সে মুক্ত থাকবে।” [১৯]

১২. ভালো মৃত্যুর আরো একটি আলামত হলো- নেক ‘আমলরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা : নবী (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে ব্যক্তি কোনো একটি সাদাক্বাহ্ করল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সেও জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [২০]

এই আলামতগুলো ব্যক্তির ভালো মৃত্যুর সুসংবাদ দেয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমরা নির্দিষ্টভাবে কোনো ব্যক্তির ব্যাপারে এ নিশ্চয়তা দিতে পারি না যে, তিনি জান্নাতী। রাসূলুল্লাহ (সা.) যাদের ব্যাপারে নিশ্চয়তা প্রদান করেছেন তারা ছাড়া। যেমন- নির্দিষ্টভাবে চার খলীফাসহ কতিপয় সাহাবীর ব্যাপারে তিনি নিশ্চয়তা প্রদান করেছেন।

মৃত্যু সম্পর্কে বর্ণিত এ ধরণগুলো আজও পাওয়া যায়। বিভিন্ন রোগে মৃত্যুর পাশাপাশি আজকাল অনেকেই সম্পদ, সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হচ্ছেন। সড়ক দুর্ঘটনায় অনেক মানুষ আকস্মিক প্রাণ হারাচ্ছেন। আবার অনেকে প্রতিহিংসার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করছেন।

দু‘আ করি, আল্লাহ তা‘আলা তাদের সকলকে ক্ষমা করবেন এবং আমাদের সকলকে উত্তম মৃত্যু দান করবেন -আমীন।





* কেন্দ্রীয় সভাপতি, জমঈয়ত শুব্বানে আহলে হাদীস বাংলাদেশ।

[১] সহীহুল বুখারী-অধ্যায় : অদৃষ্ট, হা. ৬১১৭।

[২]  মুসনাদে আহমাদ-হা. ১১৬২৫; আত্ তিরমিযী- হা. ২১৪২; আলবানী ‘সিলসিলাহ সহীহাহ্’ গ্রন্থে হাদীসটিকে সহীহ সাব্যস্ত করেছেন, হা. ১৩৩৪।

[৩]  মুসনাদ আহমাদ- হা. ১৭৩৩০, সহীহ; আলবানী সিলসিলাহ সহীহাহ্ গ্রন্থে হাদীসটিকে সহীহ ঘোষণা করেছেন, হা. ১১১৪।

[৪] সূরা ফুসসিলত : ৩০।

[৫] দেখুন : তাফসিরে সাদী- পৃ. ১২৫৬।

[৬]  সুনান আবূ দাঊদ-হা. ৩১১৬, সুনান আবূ দাঊদ গ্রন্থের তাহ্ক্বীক্ব (হা. ২৬৭৩) আলবানী সহীহ বলেছেন।

[৭]  মুসনাদে আহমাদ- হা. ২২৫১৩; জামে‘ আত্ তিরমিযি- হা. ৯৮০; সুনান আন্ নাসায়ী-হা. ১৮২৮ এবং আলবানী আত্ তিরমিযী গ্রন্থে হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।

[৮]  মুসনাদে আহমাদ- হা. ৬৫৪৬; জামে‘ আত্ তিরমিযী-হা. ১০৭৪, আলবানী বলেছেন : সনদের সবগুলো ধারা মিলালে হাদীসটি সহীহ।

[৯] সূরা আ-লি ‘ইমরান : ১৬৯-১৭১।

[১০] সহীহ মুসলিম-হা. ১৯১৫।

[১১] সহীহুল বুখারী-হা. ২৮৩০ ও সহীহ মুসলিম- হা. ১৯১৬।

[১২] সহীহুল বুখারী-হা. ৩৪৭৪।

[১৩] সহীহ মুসলিম- হা. ১৯১৫।

[১৪] সহীহুল বুখারী-হা. ২৮২৯ ও সহীহ মুসলিম-হা. ১৯১৫।

[১৫] ‘আওনুল মা‘বূদ।

[১৬] আলবানী ‘জানায়িয’ গ্রন্থে (হা. ৩৯) হাদীসটিকে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন।

[১৭] সহিহুত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব-হা. ১৩৯৬।

[১৮] জামে‘ আত্ তিরমিযী-হা. ১৪২১; সহীহুল বুখারী-হা. ২৪৮০

[১৯] সহীহ মুসলিম- হা. ১৯১৩।

[২০] মুসনাদে আহমাদ- হা. ২২৮১৩, আলবানী ‘জানায়িয’ গ্রন্থে (পৃ. ৪৩-এ) হাদীসটিকে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন। দেখুন : কিতাবুল জানায়িয-পৃ. ৩৪।


আপনার মন্তব্য

ঢাকায় সূর্যোদয় : 6:17:45 সূর্যাস্ত : 5:11:51

সাপ্তাহিক আরাফাতকে অনুসরণ করুন

@সাপ্তাহিক আরাফাত