সাময়িক প্রসঙ্গ

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৬ তম বর্ষ ০৩-০৪ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৬ তম বর্ষ ০৩-০৪ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৬ তম বর্ষ ০১-০২ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৬ তম বর্ষ ০১-০২ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৪৯-৫০ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৪৯-৫০ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৪১-৪২ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৪১-৪২ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩৯-৪০ সংখ্যা প্রকাশিত

www.weeklyarafat.com

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩৭-৩৮ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩৭-৩৮ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩৫-৩৬ সংখ্যা প্রকাশিত

সুমহান প্রভু আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য লাভ একজন মু’মিনের জন্য কতই কাঙ্খিত। দাসত্বের সর্বোচ্চ পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করে স্বীয় রবের নৈকট্য অর্জন করতে হয়। এজন্য সালাত, যাকাত-সাদাক্বাহ্, সওম, হজ্জ প্রভৃতি ‘ইবাদত যথাযথ পালন করা যেমন আবশ্যক, অধিকন্তু আপন আমিত্বকে স্রষ্ট্রার সমীপে সঁপে দেওয়াও অপরিহার্য। নিশ্চয়ই আমার সালাত, আমার কুরবানী এবং আমার জীবন ও মরণ সবই রব্বুল ‘আলামীনের জন্য উৎসর্গিত। প্রতিটি ‘ইবাদতের সাথে ত্যাগের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। অর্থাৎ- ‘ইবাদত সম্পাদনের সাথে সময়, শ্রম অথবা অর্থ ত্যাগের বিষয়টি জড়িত। আর এই ত্যাগই পারিভাষিক অর্থে কুরবানী। যদিও আমরা কুরবানী বলতে কেবল পশু যবেহ করাকেই বুঝে থাকি।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩৩-৩৪ সংখ্যা প্রকাশিত

‘লাব্বায়িক আল্লাহুম্মা লাব্বায়িক’-এ কোন্ নিনাদ আমি যথাযথভাবে তোমার দরবারে হাজির হে আল্লাহ! আমি হাজির, আমি হাজির! তোমার কোনো শরীক নেই। আমি হাজির, নিশ্চয়ই যাবতীয় প্রশংসা, সর্বপ্রকার নিয়ামত এবং রাজত্ব কেবল তোমারই। তোমার কোনো শরীক নেই। মহান আল্লাহর ঘর কা‘বা যিয়ারতকারীগণ নির্ধারিত স্থান হতে এভাবে তাওহীদের নিনাদ ঘোষণা করেন। ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় এ স্থানগুলোকে মীকাত বলা হয়। ‘উমরাহ্ ও হজ্জকারীগণ নিজ নিজ মীকাত হতে নিয়ত করে ‘উমরাহ্ ও হজ্জে প্রবেশের ঘোষণা দেন। নির্ধারিত মীকাত হতে নিয়ত করা, মহান আল্লাহর ঘরের তাওয়াফ, সাফা-মারওয়ায় সা‘ঈ ও মাথা মুণ্ডন কিংবা চুল ছাঁটার মাধ্যমে যে ‘ইবাদত আঞ্জাম দেওয়া হয়, তাকে ‘উমরাহ্ বলে। এটি বছরের যে কোনো সময় করা যায়। এর জন্য কোনো নির্ধারিত সময় নেই। তবে রমাযান মাসে ‘উমরাহ্ করলে একটি হজ্জের নেকী পাওয়া যায়। আর হজ্জের মাস ও দিন-তারিখ নির্ধারিত। রমাযানের পরেই আসে শাওয়াল মাস। আর তখন থেকেই শুরু হয় হজ্জের গণনা ক্ষণ। শাওয়াল, যুলক্বা‘দাহ ও যুলহিজ্জাহ হচ্ছে হজ্জের মাস। আর মূল আনুষ্ঠানিকতা বা হজ্জের আসল পর্ব শুরু হয় ৮ যিলহাজ্জ তারিখে এবং শেষ হয় ১৩ যিলহাজ্জ তথা আইয়ামে তাশরীকের শেষ দিন। ইহরাম তথা হজ্জের নিয়ত, তাওয়াফ, সা‘ঈ, মীনায় রাত্রি যাপন, আরাফায় অবস্থান, মুযদালিফায় রাত্রি যাপন, যামারায় কঙ্কর নিক্ষেপ ও বিদায়ী তাওয়াফ-এর মাধ্যমে হজ্জের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ৩১-৩২ সংখ্যা প্রকাশিত

প্রকৃতিতে বিপর্যয় : পরিত্রাণ কীভাবে গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত ও বসন্ত। এই ছয়টি ঋতু আমাদের প্রকৃতিকে করেছে বৈচিত্র্যময়, করেছে অপরূপ সাজে সুসজ্জিত। যা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য অপরিমেয় নিয়ামত। কিন্তু সময়ের পালাবদলে সেই ঋতুবৈচিত্র্যতা যেন হারিয়ে যাচ্ছে! ফলশ্রম্নতিতে প্রকৃতিতে ঘটছে নানা বিপর্যয়। বন্যা-জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়-ভূমিকম্প নানা ধরনের বিভ্রাট। কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, কেন প্রকৃতিতে বিপর্যয় ঘটছে? এজন্য কে দায়ী? এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা‘আলা বলেন, জলে ও স্থলে যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়, তা মানুষের নিজহস্তের অর্জন। অর্থাৎ- মানুষ নিজেই আপন পায়ে কুড়াল মারছে!

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ২৭-২৮ সংখ্যা প্রকাশিত

সাপ্তাহিক আরাফাত | ৬৫ বর্ষ | ২৭-২৮ সংখ্যা | বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস | Weekly Arafat-65-27-28 সাপ্তাহিক আরাফাত বাংলাদেশে জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর মুখপত্র ধর্ম-দর্শন, শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃকি ও ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ২৫-২৬ সংখ্যা প্রকাশিত

সাপ্তাহিক আরাফাত | ৬৫ বর্ষ | ২৫-২৬ সংখ্যা | বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস | Weekly Arafat-65-25-26 সাপ্তাহিক আরাফাত বাংলাদেশে জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর মুখপত্র ধর্ম-দর্শন, শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃকি ও ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ২৩-২৪ সংখ্যা প্রকাশিত

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান-এর চিরবিদায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মোতাবেক ১৭ শা‘বান, বুধবার। রমাযানের আগমনি মু’মিনের শ্রবণেন্দ্রিয়ে অনুরণিত হচ্ছে। মাহে রমাযানকে স্বাগত জানাতে সকলেই প্রতীক্ষমাণ। কীভাবে রমাযানকে বরণ করবে, এ নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা। এমনই এক সন্ধিক্ষণে দ্বিপ্রহরের শেষপ্রান্তে খবর এল! প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান আর নেই। বার্তা কর্ণকুহরে প্রবেশমাত্র মধ্যাহ্নসূর্যে্যর ক্ষিপ্রতার মাঝেও যেন নিকষকালো অন্ধকারে ছেয়ে গেল হৃদয় আকাশ। আমাদের মানসজগৎ শোকাহত হলো হৃদয় বিদীর্ণ করা এ সংবাদে। মুহূর্তেই তাঁর মতো এক নিষ্ঠাবান অভিভাবক হারানোর মর্মপীড়ায় নেত্রপল্লব প্লাবিত হলো। মনের অগোচরেই হৃদয়গহিন থেকে বেরিয়ে এলো- “ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন”। হে প্রভু! আপনার এই বান্দাকে ক্ষমা করুন, তাঁর প্রতি দয়া করুন, তাঁকে পূর্ণ নিরাপত্তায় আশ্রিত করুন, তাঁর আতিথেয়তাকে মর্যাদাপূর্ণ করুন, তাঁর প্রবেশস্থান কবরকে সুপ্রশস্ত করুন। আর তাঁকে ধৌত করুন বরফশীতল জলপ্রবাহে, আপনি তাঁকে গুনাহ থেকে এমনভাবে পবিত্র করুন, যেভাবে সফেদ-শুভ্র বস্ত্রের অপরিচ্ছন্নতা দূর করা হয়। আর তাঁকে তাঁর ইহজাগতিক গৃহ অপেক্ষা উত্তম গৃহ, পরিবার অপেক্ষা উত্তম পরিবার এবং সঙ্গিনী অপেক্ষা উত্তম সঙ্গিনী প্রদান করুন। আর আপনি তাকে জান্নাতের নন্দনকাননে প্রবেশ করান এবং তাকে কবরের আযাব ও জাহান্নামের অগ্নিশিখা থেকে সুরক্ষিত রাখুন। ইয়া রব্বে কারীম! তাঁর শোকাহত পরিবারকে সবরে জামিল দান করুন এবং আমাদেরকে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে কবুল গ্রহণ করুন -আমীন।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ২১-২২ সংখ্যা প্রকাশিত

গত ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি-২০২৪ ঈসায়ী দু’দিনব্যাপী “দাওয়াহ ও তাবলীগী মহাসম্মেলন” অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হলোÑ ফালিল্লাহিল হামদ্। বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর দাওয়াহ ও সংস্কার কার্যক্রমের অন্যতম হলো ‘বাৎসরিক মহাসম্মেলন’। ঢাকার অদূরে সাভার ইপিজেড সংলগ্ন বাইপাইলে আমাদের নিজস্ব জায়গা জমঈয়ত ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় এ মহাসম্মেলন। প্রথম দিন বৃহস্পতিবার অপরাহ্নের পূর্বেই বিভিন্ন সাংগঠনিক জেলা হতে আগত জমঈয়ত দরদি আহলে হাদীস জনতার উপস্থিতিতে পুরো প্যান্ডেল পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মাননীয় জমঈয়ত সভাপতি শাইখ অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে আমন্ত্রিত অথিতিবৃন্দ ও ইসলামিক স্কলারগণ বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানগর্ব বক্তব্য পেশ করেন। অতঃপর দ্বিতীয় দিন জুমু‘আর সালাত আদায়ের উদ্দেশ্যে সত্যসেবী দীনদরদি মুসলিমগণের মহাজমায়েত হতে থাকে। ৫০ বিঘার এ বিশাল ক্যাম্পাস মূহূর্তেই মুসল্লিদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। যেন তিল ধারনের ঠাঁই নেই। বাংলাদেশে এটিই আহলে হাদীসদের সর্ববৃহৎ গণজমায়েত, যা মিডিয়া ও বোদ্ধামহলে সর্বস্বীকৃত। জমঈয়তের সাথে সম্পৃক্ত নন এমন ব্যক্তিবর্গও অনায়াসে এ সত্য স্বীকার করছেন।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ১৯-২০ সংখ্যা প্রকাশিত

কুরআন সুন্নাহর অতন্দ্রপ্রহরী ‘আহলুল হাদীস’। তাঁরা যুগের পর যুগ সত্যের মশাল প্রজ্জ্বলিত রেখেছে মহান আল্লাহর ইচ্ছায়। এ অভিধা চলতে থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত ইন্শা-আল্লাহ। বিরুদ্ধবাদিরা সত্যসেবী এ কাফেলার কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। নাজীহ বা মুক্তিপ্রাপ্ত দল বলতে ‘আহলে হাদীসগণ’কেই বুঝায়। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) জিজ্ঞাসিত হয়ে বলেছিলেন, যদি মুক্তিপ্রাপ্ত দল ‘আহলে হাদীস’ না হয়, তাহলে আমি জানি না তারা কারা? ঈমান-‘আক্বীদায় ভেজাল দেখা দিলে কুরআন ও হাদীসের দলিল নিয়ে উপস্থিত হন উম্মাতের এ জাগ্রত কাফেলা। সুন্নাহ’র জায়গায় বিদআত অনুপ্রবেশ করতে দেখলেই অকুতভয় বীর-সেনানীর মতো সুন্নাতের ঝাণ্ডা নিয়ে অগ্রসরমান খতমে নবুওয়াতের চৌকাঠের প্রহরী আহলে হাদীসগণ।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ১৭-১৮ সংখ্যা প্রকাশিত

আলহামদুলিল্লাহ! বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীসের দা‘ওয়াহ ও তাবলীগে মহাসম্মেলন ২০২৪ আসন্ন। আগামী ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতি ও জুমু‘আহ্বার, ঢাকার অদূরে আশুলিয়া থানার বাইপাইলস্থ জমঈয়ত ক্যাম্পাসে এ মহাসম্মেলন যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে ইন্শা-আল্লাহ। ইতোমধ্যে পোস্টার, হ্যান্ডবিল, কুপন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। এই মহাসম্মেলনকে ঘিরে সর্বস্তরের জমঈয়ত নেতাকর্মীসহ মুসলিম উম্মাহ’র মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে। সকলেই অপেক্ষার প্রহর গুণছেন, বিশ্বের খ্যাতিমান সালাফী ‘আক্বীদাহ্ ও মানহাযের আলেমগণের নিকট থেকে বিশুদ্ধ দীনের বয়ান শুনে আত্মশুদ্ধি অর্জন করবেন। নবীর দেশ সৌদিআরবসহ মিশর, জর্ডান, পাকিস্তান, ভারত ও নেপাল হতে বরেণ্য উলামা-ই কিরাম এ মহাসম্মেলনে তাশরীফ আনবেন ইন্শা-আল্লাহ।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ১৫-১৬ সংখ্যা প্রকাশিত

মানুষের বিকাশের অন্যতম মাধ্যম হলো শিক্ষা। মানুষ শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে চারিদিকের পরিবেশ এবং সমাজের সাথে খাপ খাইয়ে চলতে পারে। দুনিয়ার ও আখিরাতের জীবনে সম্মানিত হতে হলে নৈতিকমূল্যবোধ সম্পন্ন শিক্ষা অর্জন করতে হবে। এছাড়াও শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়াতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে এবং কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল সেটা বুঝার সক্ষমতা লাভ করে। মানুষ শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে তার চরিত্র সুন্দর করতে পারে ও বিবেককে জাগ্রত রাখতে পারে। সঠিক জ্ঞানচর্চা ও অনুশীলনের মাধ্যমে মানুষ বিবেকের জ্যোতিতে নিজেকে এবং সমাজকে আলোকিত করতে পারে। এ শিক্ষা ওহীর আলোয় উদ্ভাসিত স্বচ্ছ ও খাঁটি।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ১১-১২ সংখ্যা প্রকাশিত

ইংরেজি নববর্ষ ও আমাদের ভাবনা সংস্কৃতি একটি জাতির দর্পণ। সংস্কৃতির মাধ্যমে জাতির আচার-অনুষ্ঠান, রীতি-নীতি ও সভ্যতার প্রতিচ্ছবি প্রতিফলিত হয়। দেশ, জাতীয়তা ও ধর্মভেদে সংস্কৃতি ভিন্ন হলেও এর মূল উৎস যে ধর্ম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীগণ নিজ নিজ ধর্মের বিধান মতেই মৌলিক সংস্কৃতি চর্চা করে থাকে। পরিচ্ছন্ন ও পরিশীলিত সংস্কৃতি মানব মননের সুকোমল অভিব্যক্তি, যা কখনো কখনো ভৌগলিক সীমানা ছাড়িয়ে ইনসাফভিত্তিক ঐক্য ও বিবেকের জাগরণ ঘটায়। কিন্তু যে সব উৎসব ইসলামী আকীদাহ-বিশ্বাসের পরিপন্থী, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কিংবা সময় ও অর্থের অপচয় বা বাহুল্যতা থাকে, তা একজন মুসলিমের জন্য কখনোই শোভনীয় নয়।

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ০৯-১০ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ০৯-১০ সংখ্যা প্রকাশিত

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ০৭-০৮ সংখ্যা প্রকাশিত

আদর্শ সমাজ বা রাষ্ট্রের মূল উপাদান আইনের শাসন, সুষ্ঠু অর্থ ব্যবস্থা, জননিরাপত্তা ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা। এগুলোর সঠিক ভিত্তিমূল প্রতিষ্ঠিত থাকলে পুরো রাষ্ট্র একটি শৃঙ্খলার মধ্যে পরিচালিত হয়। আর এসবের কোনো একটি বা সবক‘টি ভেঙ্গে পড়লে পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থাই বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। ইসলাম পূর্ব জাহেলী যুগের সামাজিক অবকাঠামোতে উপর্যুক্ত উপাদানসমূহের অনুপস্থিতির কারণে সেটি বরবর যুগ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল। তখনকার বিপর্যস্ত আরব-সমাজ শান্তির অন্বেষায় ব্যাকুল ছিল। কীভাবে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় এবং ভঙ্গুর অর্থ ব্যবস্থাকে ন্যায়-ইনসাফপূর্ণ আদর্শিক নীতিমালার ভিত্তি মূলে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা যায়, সেটিই ছিল দিশেহারা মানুষের একমাত্র চাওয়া। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর তরফ থেকে ওহী নাযিল করে হারানো পথ ফিরে পাওয়ার সন্ধান দিলেন। ইসলামের আলোকে উদ্ভাসিত হয়ে আরবগণ ফিরে পেলেন তাদের হারানো ঐতিহ্য। আর আল্লাহ তা‘আলা সে কথার স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, “অতএব তাদের কর্তব্য হলো এই (কা’বা) ঘরের রবের ‘ইবাদত করা। যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় খাদ্য দিচ্ছেন এবং তাদেরকে ভয়-ভীতি হতে নিরাপদ করেছেন।”

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষ ০৫-০৬ সংখ্যা প্রকাশিত

বাংলাদেশে জমঈয়তে আহলে হাদীস এর মুখপত্র ধর্ম-দর্শন, শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃকি ও ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা #সাপ্তাহিক_আরাফাত যা ৬৫তম বর্ষে পদার্পণ করল, আলহামদুলিল্লাহ। 🔴 আপনি গ্রাহক হয়েছেন কি? গ্রাহক ও এজেন্ট হতে নিচের ফরমটি পূরণ করুন। https://forms.gle/nndfCutA1Pi5DKuN9 অথবা ফোন করুন : 01933-355910 🔰 ৬৫তম বর্ষ ০৫-০৬ সংখ্যা ৩০ অক্টোবর ২০২৩ সোমবার

*** সাপ্তাহিক আরাফাত অবিরাম প্রকাশনার ৬৫তম বর্ষে পদার্পণ

আল-হামদুলিল্লাহ! সাপ্তাহিক আরাফাত ৬৫তম বর্ষে পদার্পণ করল। আজ প্রথম সংখ্যা প্রকাশের মধ্য দিয়ে নতুন বর্ষের শুভ সূচনা হলো। এটি বাংলা ভাষায় প্রকাশিত ইসলামী সাময়িকীর অনুপমএক দৃষ্টান্ত। ধারাবাহিক প্রকাশনার ৬৪তম বর্ষ শেষ করে ‘বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস’ যে ইতিহাস সৃষ্টি করল, তা কেবল এ দেশের আহলে হাদীস নয়, বরং সমগ্র উম্মাহকে গৌরবান্বিত করেছে। এ সাময়িকীর গোড়াপত্তন করেন ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বিদগ্ধ গবেষক ও সাহিত্যিক আল্লামা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহেল কাফী আল কোরায়শী (রহিমাহুল্লা-হ)।

নোটিশ:

নোটিশ: পবিত্র ঈদুল আয্হা- ১৪৪৪ উপলক্ষে বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় বন্ধ থাকবে। অতএব, আগামী ০৩ জুলাই-২০২৩ সোমবার সাপ্তাহিক আরাফাত প্রকাশিত হবে না। তৎপরিবর্তে ৬৪ বর্ষ, ৩৯-৪০ সংখ্যা আগামী ১০ জুলাই- ২০২৩ সোমবার প্রকাশিত হবে ইন্শা-আল্লাহ। -সম্পাদক

মাননীয় জমঈয়ত সভাপতি ও সেক্রেটারি জেনারেল-এর ঈদ শুভেচ্ছা

মাননীয় জমঈয়ত সভাপতি ও সেক্রেটারি জেনারেল-এর ঈদ শুভেচ্ছা: বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর মাননীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক ও সেক্রেটারি জেনারেল ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ খান মাদানী মুসলিম উম্মাহ-সহ বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস-এর সকল স্তরের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীগণকে পবিত্র ঈদুল আয্হা’২৩-এর

ঈদুল আযাহার জামা‘আত

ঈদুল আযাহার জামা‘আত: ঢাকা মহানগরীসহ পার্শ্ববর্তী ইলাকার আহলে হাদীসদের ঈদুল আয্হা’র প্রধান জামা‘আত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে ইন্শা-আল্লাহ। এছাড়াও মাদ্রাসা মুহাম্মদীয়া আরাবীয়া (যাত্রাবাড়ি) মাঠে, মিরপুর এম.ডি.সি স্কুল মাঠে, বারিধারা লেক সংলগ্ন মাঠে, মোহাম্মদপুর সলিমুল্লাহ রোড সংলগ্ন মাঠে, টঙ্গী বাজার আহলে হাদীস জামে মসজিদ সংলগ্ন হাইস্কুল মাঠে ঈদের জামা‘আত অনুষ্ঠিত হবে ইন্শা-আল্লাহ। সকল জামাআতে মহিলাদের সালাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস এর বিবৃতি

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস একটি অরাজনৈতিক ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি সংগঠন।

উদাত্ত আহ্বান

জমঈয়তে আহলে হাদীস এ উপমহাদেশের আহলে হাদীস তথা কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ’র অনুসারীদের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম। প্রায় শতাব্দীকাল ধরে এ উপমহাদেশের বিদগ্ধ মুহাদ্দিস, মুফাস্সির ও যুগশ্রেষ্ঠ আহলে হাদীস ওলামায়ে কিরাম জমঈয়তের প্লাটফর্মে ঐক্যবদ্ধ ছিলেন এবং আছেন।