সাময়িক প্রসঙ্গ
তাভীল পরিচিতি ও তাফসীরের সাথে পার্থক্য : একটি পর্যালোচনা
প্রফেসর ড. আ. ব. ম সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী
[১ম পর্ব]
ভূমিকা : মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের ভাষ্যই তাফসীর। তাফসীর (تفسير) শব্দটি বাবে তাফ‘ঈল (باب تفعيل)-এর ক্রিয়ামূল হতে উৎসারিত। অর্থ স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করা। আর তাফসীর (تفسير)-এর আরেকটি অভিজ্ঞান হলো তাভীল (تأويل)। শব্দ দু’টির সমার্থ ও কিছুটা ভিন্নার্থে ব্যবহার দেখা যায়। তাভীল শব্দের আভিধানিক অর্থ প্রত্যাবর্তন, ব্যাখ্যা করা, স্বপ্নের বিশ্লেষণ করা ইত্যাদি। আয়াতের বাহ্যিক অর্থের পরিবর্তে সম্ভাব্য অর্থ গ্রহণ করাকে পরিভাষায় তাভীল বলে। নিম্নে আমরা তাভীল (تأويل)-এর বিশ্লেষণ এবং এ দু’টি পরিভাষার পার্থক্য বিষয়ে আলোচনা করব।
تَأْوِيْلَ (তাভীল) পরিচিতি : পবিত্র কুরআনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তাফসীর (تفسير) শব্দের পাশাপাশি আরেকটি প্রায় সমার্থবোধক শব্দ হচ্ছে تأويل (তাভীল)। শব্দ দু’টির একই অর্থে ব্যবহার যেমন পরিলক্ষিত হয় তেমনি কিছুটা ভিন্নার্থে ব্যবহারও প্রচলিত আছে। তাভীল শব্দের আভিধানিক অর্থ প্রত্যাবর্তন,[১] ব্যাখ্যা করা, স্বপ্নের বিশ্লেষণ করা ইত্যাদি।[২]
تَأْوِيلَ (তাভীল)-এর আভিধানিক অর্থ : تَأْوِيْلَ (তাভীল) শব্দটি বাবে تفعيل-এর মাসদার। এর উৎপত্তি স্থল দু’টি :
১. আউলুন (أول) হতে নির্গত হলে-এর অর্থ হবে প্রত্যাবর্তন করা।[৩]
২. ইয়ালাহ্ (إيالة) শব্দ হতে নির্গত হলে এর অর্থ হবে পরিচালনা করা। তাভীল কারী বক্তব্যকে পরিচালনা করেন এবং যথাস্থানে স্থাপন করেন বিধায় একে তাভীল বলে।[৪]
৩. আল কুরআনে তাভীল শব্দটি বিভিন্নার্থে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। যেমন-
১. ব্যাখ্যা করা : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে-
্রوَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيْلَهُ إِلَّا اللهُগ্ধ.
অর্থ : এর ব্যাখ্যা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না।”[৫]
﴿ذٰلِكَ تَأْوِيْلُ مَا لَمْ تَسْطِعْ عَّلَيْهِ صَبْرًا﴾
অর্থ : “আপনার ধৈর্য ধারণে অপারগ বিষয়ের ব্যাখ্যাই এটা।”[৬]
আল-কুরআনে تَأْوِيْلَ (তাভীল) শব্দের ব্যবহার আল কুরআনে تَأْوِيْلَ (তাভীল) শব্দটি বিভিন্নার্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন-
১. প্রত্যাবর্তন অর্থে (الرجوع) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[৭]
﴿هَلْ يَنْظُرُوْنَ إِلَّا تَأْوِيْلَهُ يَوْمَ يَأْتِيْ تَأْوِيْلُهُ﴾
২. স্বপ্নের ব্যাখ্যা অর্থে (شرح الرؤيا) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[৮]
﴿وَكَذَلِكَ يَجْتَبِيْكَ رَبُّكَ وَيُعَلِّمُكَ مِنْ تَأْوِيْلِ الْأَحَادِيْثِ﴾
যেমন- আরো ইরশাদ হচ্ছে,[৯]
﴿وَمَا نَحْنُ بِتَأْوِيْلِ الْأَحْلَامِ بِعَالِمِيْنَ﴾
৩. শেষ পরিণতি অর্থে (النتيجة الآخرة) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[১০]
﴿يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا أَطِيْعُوْا اللهَ وَأَطِيْعُوْا الرَّسُوْلَ وَأُوْلِيْ الْأَمْرِ مِنْكُمْ فَإِنْ تَنَازَعْتُمْ فِيْ شَيْءٍ فَرُدُّوْهُ إِلَى  اللهِ وَالرَّسُوْلِ إِنْ كُنْتُمْ تُؤْمِنُوْنَ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ذٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيءلًا﴾
৪. সুস্পষ্ট ও উন্মুক্তকরণ অর্থে (الإبانة) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[১১]
﴿فَأَمَّا الَّذِيْنَ فِيْ قُلُوْبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُوْنَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيْلِهِ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيْلَهُ إِلَّا اللهُ﴾
৫. আয়ত্ত্ব করা ও অবগত হওয়া অর্থে (الإعلام) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[১২]
﴿بَلْ كَذَّبُوْا بِمَا لَمْ يُحِيْطُوْا بِعِلْمِهِ وَلَمَّا يَأْتِهِمْ تَأْوِيْلُهُ﴾
৬. স্বপ্ন অর্থে (الرؤيا) : যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[১৩]
﴿وَقَالَ يَا أَبَتِ هَذَا تَأْوِيْلُ رُؤْيَايَ مِنْ قَبْلُ﴾
৭. ঘটনা বর্ণনা অর্থে (بيان الواقعة) :  যেমন- ইরশাদ হচ্ছে,[১৪]
﴿سَأُنَبِّئُكَ بِتَأْوِيْلِ مَا لَمْ تَسْتَطِعْ عَلَيْهِ صَبْرًا﴾
আরো ইরশাদ হচ্ছে,
﴿ذٰلِكَ تَأْوِيْلُ مَا لَمْ تَسْطِعْ عَلَيْهِ صَبْرًا﴾[১৫]
আর التأويل (তাভীল) শব্দটির মূল অক্ষর যদি أول হয় তখন এর অর্থ হবে الرجوع তথা ফিরিয়ে নেয়া[১৬] এবং التأويل (তাভীল)-এর উৎপত্তি الإيالة থেকে হলে অর্থ হবে স্থাপন করা, প্রত্যাবর্তন করা, ফিরে আসা বা জটিল বিষয়ের ব্যাখ্যাদান করা।[১৭]
تَأْوِيْلَ (তাভীল)-এর পারিভাষিক অর্থ : তাবীলের পারিভাষিক অর্থ নিয়ে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী ‘আলেমগণ মতানৈক্য করেন। পূর্ববর্তী ‘আলেমগণ তাবীলের দু’টি অর্থ করেন। যথা-
এক. আয়াতের প্রকাশ্য ও গোপনীয় অর্থের ব্যাখ্যা ও বর্ণনা। এ ক্ষেত্রে তাফসীর ও তাবীলের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আবূ ‘উবায়দাসহ অনেক ‘আলেম বলেন, তাফসীর ও তাবীলের অর্থ এক ও অভিন্ন। বিশিষ্ট তাবে‘ঈ মুজাহিদ বলেন,
إن العلماء يعلمون تأويله.
‘আলেমগণ কুরআনের তাভীল সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলেন। তিনি এখানে তাভীল দ্বারা তাফসীর বুঝিয়েছেন।[১৮]
এই ধারণাটি প্রাচীন মুফাস্সিরদের মধ্যে প্রচলিত ছিল। যেমন- ইবনু জারীর তাবারী তাঁর তাফসীর গ্রন্থের নাম দেন জামিউল বয়ান আন তাবীলি আয়্যিল কুরআন।[১৯] এ গ্রন্থে তিনি তাভীল শিরোনামের অধীনে তাফসীর বর্ণনা করেন।
ইমাম ইব্ন জারীর আত্ তাবারী স্বীয় তাফসীর গ্রন্থে তাভীল শব্দ ব্যবহার করেন। তিনি আয়াতের ব্যাখ্যায় উল্লেখ করেন যে, القول فى تأويل قوله تعالى كذا وكذا অথবা এভাবে উল্লেখ করেন اختلف أهل التأويل فى هذه الآية তিনি এ বাক্যেও দ্বারা أهل التفسير-কে বুঝিয়েছেন।[২০]
দুই. শব্দের উদ্দিষ্ট বা লক্ষ্যই তাভীল।[২১]
পরবর্তী ফকীহ ও কালাম বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টিতে তাবীলের অর্থ হচ্ছে, দলীলের ভিত্তিতে শব্দের মূখ্য অর্থকে বাদ দিয়ে প্রচলিত অর্থ গ্রহণ করা।[২২] উসূলুল ফিক্হ-এ মতানৈক্যপূর্ণ মাসাইলের ক্ষেত্রে তাভীল দ্বারা এটিই বুঝানো হয়। তাই এর জন্য দলীল প্রয়োজন।[২৩]
তাভীলকারীগণ নি¤েœাক্ত দু’টি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবেন :
১. বানানো অর্থে ব্যবহৃত শব্দটির উদ্দিষ্ট অর্থকে প্রতিতি করতে হবে।[২৪]
২. প্রাধান্য অর্থ গ্রহণ করার অন্তরায় এবং গৌণ অর্থ গ্রহণের স্বপক্ষে দলীল দিতে হবে। এ দু’টি বিষয় উপস্থাপনে ব্যর্থ হলে তাভীল ফাসিদ হবে। আর শরঈ নুসূখের দ্বারা ঠাট্টা-বিদ্রুপকারী হিসেবে পরিগণিত হবেন।[২৫]
জামিউল জাওয়ামি এবং এর ব্যাখ্যা গ্রন্থে বলা হয়, প্রকাশ্য অর্থ বাদ দিয়ে গৌণ অর্থ গ্রহণ করাকেই তাভীল বলা হয়। অবশ্য যদি কোনো দলীলের ভিত্তিতে এটি করা হয়, তাহলে গ্রহণযোগ্য। আর যদি ধারণাপ্রসূত উপমার ভিত্তিতে গৌণ অর্থ গ্রহণ করা হয়, তাহলে এটি বাতিল হবে। আর দৃঢ় জ্ঞান প্রসূত বা ধারণাপ্রসূত কোনো দলীল না থাকলে ধরে নিতে হবে এটি তাভীল নয়; নুসূখের সঙ্গে হাসি-তামাশা মাত্র।[২৬]
আধুনিক ‘আলেমগণ তাবীলের নিম্নরূপ সংজ্ঞা উপস্থাপন করেছেন।
(১) هوصرف اللفظ عن المعنى الراجح الى المعنى المرجوح بدليل يقترن به.
“কোনো প্রমাণের ভিত্তিতে কুরআনিক শব্দের প্রধান অর্থ গ্রহণ না করে সম্ভাব্য অর্থ গ্রহণ করাকে তাভীল বলে।”
(২) هو حمل الظاهرعلى المحتمل المرجوح.
“আয়াতের বাহ্যিক অর্থের পরিবর্তে সম্ভাব্য অর্থ গ্রহণ করাকে তাভীল বলে।”
(৩) هو ترجيح احد المحتملات.
“আয়াতের সম্ভাব্য একাধিক অর্থের একটিকে প্রাধান্য দেওয়াকে তাভীল বলে।”
৪. সাবূনীর মতে, আয়াতে অন্তর্নিহিত ভাব ও মর্ম উদ্ভাবন করাই تاويل (তাভীল)।[২৭]
৫. আল-কুরআনের একাধিক অর্থের সম্ভাবনাবিশিষ্ট আয়াতের একটি অর্থকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাখ্যা করাই تاويل (তাভীল)।[২৮]
৬. ইমাম বাগবী, জালাল উদ্দীন সুয়ূতী, আল্লামা যারকাশী ও কাওয়াশীসহ অনেকে বলেন, অগ্র-পশ্চাতের সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ কুরআন ও সুন্নাহর অনুকূলে আয়াতের কোনো অর্থ নির্ণয় করার নামই হচ্ছে তাভীল।[২৯]
৭. ‘আলেমগণ প্রদত্ত তাভীল-এর সংজ্ঞা থেকে এটাই প্রমাণিত হয় যে, আল কুরআনের আয়াতের সম্ভাবনাময় অর্থের মধ্যে অগ্রগণ্য অর্থ গ্রহণ করাকে তাভীল বলা হয়।[৩০]

[১] শাইখ মুহাম্মদ আলী আস্ সাবূনী, আত্ তিবইয়ান ফী উলূমিল কুরআন, (কায়রো : দারুস-সাবূনী, দ্বিতীয় সং, ১৪২৪/২০০৩), পৃঃ ৬০।
[২] পৃঃ ৩৩; ড মুহাম্মদ হুসাইন আয-যাহাবী, আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন (কায়রো : মাকতাবা ওয়াহাবা, ১৪১৬/১৯৯৫), ১ খণ্ড, পৃঃ ১৫-১৬; আল ইতকান, ২ খণ্ড, পৃঃ ২২১।
[৩] আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাসসিরূন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৬।
[৪] প্রাগুক্ত।
[৫] সূরা আ-লি ‘ইমরান : ৭।
[৬] সূরা আল কাহ্ফ ১৮ : ৮২।
[৭] সূরা আল আ‘রাফ : ৫৩।
[৮] সূরা ইউসূফ : ৬।
[৯] সূরা ইউসূফ : ৪৪।
[১০] সূরা আন্ নিসা : ৭৯।
[১১] সূরা আ-লি ‘ইমরান : ৭।
[১২] সূরা ইউনুস : ৩৯।
[১৩] সূরা ইউনুস : ১০০।
[১৪] সূরা আল কাহ্ফ : ৭৮।
[১৫] সূরা আল কাহ্ফ : ৮২।
[১৬] লিসানুল আরব অভিধানে الأول শব্দের অর্থ الرجوع করা হয়েছে। أول الشي অর্থ رجعه এবং وأُلت عن الشئ : أرتددت বলা হয়েছে। হাদীসে الأول শব্দটি এ অর্থেই ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন- مَن صام الدهر فلا صام ولا آل أى : ولا رجع إلى خير “যে ব্যক্তি পুরো বছর রোযা রাখল, সে রোযাও রাখল না কল্যাণের দিকেও ফিরল না।” (ইবনু মানযুর, লিসানুল আরব [মাক্কাতুল মুকাররামাহ : আল মাকতাবাতুত তিজারিয়া, ১৯৯০ খ্রি], ১৩ খণ্ড, পৃঃ ৩৩-৩৪; আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৬; আল ইতকান, ২ খণ্ড, পৃঃ ২২১; আত্ তিবইয়ান ফী উলূমিল কুরআন, পৃষ্ঠা-৬২।)
[১৭] যেমন- বলা হয়েছে-التأويل مأخوذ من الإيالة وهى السياسة، فكأن المؤوِّل يسوس الكلام ويضمه فى موضعه এখানে تأويل শব্দটি الإيالة শব্দ থেকে উদ্ভূত। অর্থ যথাযথ করা। জারুল্লাহ যামাখশারী أساس البلاغة গ্রন্থে বলেন, آل الرعية يؤولها إيالة حسنة، وهو حسن الإيالة “শাসক প্রজাদেরকে যথাযথ লালন করেন।” আয্ যামাখশারী, আসাসুল বালাগা, ১৯ খণ্ড, পৃঃ ১৫; আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৬; আল্লামা সুয়ূতী বলেন, والتأويل توجيه لفظ متوجه إلى معان مختلفة إلى واحد منها بما ظهر من الأدلة “বিভিন্নার্থে ব্যবহৃত শব্দের একটি স্পষ্ট প্রমাণিত অর্থের দিকে ফিরিয়ে দেয়া।” (আল ইতকান, ২ খণ্ড, পৃঃ ২২১)
[১৮] মাওলানা আব্দুল হক্ব জালালাবাদী, তারীখে ‘ইল্মে তাফসীর (ঢাকা : সাউদিয়্যাহ কুতুবখানা, ১৯৯৪ খ্রি), পৃঃ ৪৯।
[১৯] আল ইতকান, ২ খণ্ড, পৃঃ ৪৮৯-৪৯০।
[২০] আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৭।
[২১] তারীখে ‘ইল্মে তাফসীর, পৃঃ ৪৯।
[২২] আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৮।
[২৩] প্রাগুক্ত।
[২৪] প্রাগুক্ত।
[২৫] প্রাগুক্ত।
[২৬] আরবী ভাষ্য : التأويل حمل الظاهر على المحتمل المرجوح، فإن حُمِل عليه لدليل فصحيح، أو لما يُظَن دليلاً فى الواقع ففاسد، أو لا شيء فلعب لا تأويل আত্ তাফসীর ওয়াল মুফাস্সিরুন, ১ খণ্ড, পৃঃ ১৮।
[২৭] আত্ তিবইয়ান ফী উলূমিল কুরআন, প্রাগুক্ত, পৃঃ ৬৬।
[২৮] প্রাগুক্ত, পৃঃ ৬০।
[২৯] আল-ইতকান, ২ খণ্ড, পৃঃ ২২২।
[৩০] ড. মুহাম্মদ বিলাল হোসেন, মুফাস্সির পরিচিতি ও তাফসীর পর্যালোচনা, সেঃ ফর ইঃ রিসার্চ, রাজশাহী, অক্টোঃ ২০০১, পৃঃ ৬।


আপনার মন্তব্য

ঢাকায় সূর্যোদয় : 6:17:45 সূর্যাস্ত : 5:11:51

সাপ্তাহিক আরাফাতকে অনুসরণ করুন

@সাপ্তাহিক আরাফাত