সাময়িক প্রসঙ্গ
পুণ্যকর্ম ও কুরআন অধ্যয়নের মাস রামাযান
শাইখ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ : ্রكَانَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَجْوَدَ النَّاسِ، وَكَانَ أَجْوَدُ مَا يَكُوْنُ فِىْ رَمَضَانَ حِيْنَ يَلْقَاهُ جِبْرِيْلُ، وَكَانَ يَلْقَاهُ فِىْ كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ فَيُدَارِسُهُ القُرْآنَ، فَلَرَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَجْوَدُ بِالخَيْرِ مِنَ الرِّيحِ المُرْسَلَةِগ্ধ.
সরল অনুবাদ : ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাযিয়াল্লা-হু ‘আন্ হু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন পুণ্যশীলতায় ও বদান্যতায় মানুষের মাঝে শ্রেষ্ঠ। তাঁর অধিক পুণ্যশীলতা যা হত রামাযানে জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম) তাঁর সাথে সাক্ষাতের সময়। জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম) রামাযানের প্রতি রাতে তাঁর সাথে সাক্ষাত করতেন এবং পরস্পরে কুরআন অধ্যয়ন করতেন। আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম)-এর সাথে তাঁর সাক্ষাতকালে ঝড়ো বাতাসের চেয়ে পুণ্যশীল ও বদান্য হয়ে যেতেন।[১]
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাযিয়াল্লা-হু ‘আন্ হু)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী : তাঁর পুরো নাম, ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস ইবনু ‘আবদুল মুত্তালিব ইবনু হাশিম। তিনি হিজরতের ৩ বছর পূর্বে হাশিমী বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচাত ভাই এবং একজন সম্মানিত সাহাবী। তিনি তাফসীর শাস্ত্রে ব্যাপক ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছিলেন যার কারণে তাকে “রঈসুল মুফাস্সিরীন” বলা হয়। মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর জন্য এই দু‘আ করেছিলেন যে,
্রاَللهم فقهه فِىْ الدين وعلمه التأويلগ্ধ.
“হে আল্লাহ! আপনি তাকে দীনের প্রজ্ঞা দান করুন এবং তাকে বিশ্লেষণধর্মী জ্ঞান দান করুন।”
এরপরই তিনি সাহাবীগণের মধ্যে ফকীহ হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন।
হাদীসের মূল বক্তব্য : মাহে রামাযানে আল্লাহ তা‘আলার রহমাত ও করুণা অবরিত ধারায় বর্ষিত হয়। আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে এই শ্রেষ্ঠ উপহার লাভ করে ধন্য হওয়ার লক্ষ্যে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উঠে পড়ে লাগতেন। মানুষ হিসেবে পুণ্যকর্ম ও দানশীলতায় তিনি ছিলেন অনুপম, আর রামাযান মাসে তাঁর এই মহৎ কর্মকা- ঝড়ো বাতাসের তীব্র গতিকেও হার মানাত।
হাদীসের ব্যাখ্যা :
্রكَانَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَجْوَدَ النَّاسِগ্ধ.
“রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন পুণ্যশীলতায় ও বদান্যতায় মানুষের মাঝে শ্রেষ্ঠ।”
أَجْوَدَ النَّاسِ-এ “জুদ” অর্থ হলো বদান্যতা ও মহানুভবতা। এটি প্রশংসিত গুণাবলীসমূহের বিশেষ একটি গুণ।[২]
‘জুদ’ হলো প্রিয় বস্তু মহান আল্লাহর পথে বিলিয়ে দেয়া এবং আল্লাহ তা‘আলার পছন্দনীয় ‘আমল করা।[৩]
কোন ব্যক্তি দরিদ্রদেরকে তার প্রিয়বস্তু দান করে প্রকৃত পুণ্য অর্জন করতে পারে। যেমনটি আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন :
﴿لَن تَنَالُوْا الْبِرَّ حَتّٰى تُنْفِقُوْا مِمَّا تُحِبُّوْنَ وَمَا تُنفِقُوْا مِن شَيْءٍ فَإِنَّ اللهَ بِهِ عَلِيْمٌ﴾
“যদি তোমরা তোমাদের প্রিয় বস্তু থেকে দান না করো, তাহলে কখনো তোমরা পুণ্য লাভ করতে পারবে না। আর তোমরা যা কিছু দান করো মহান আল্লাহ তা জানেন।”[৪]
অনুরূপভাবে স্বচ্ছল ব্যক্তিদেরকে হাদিয়া প্রদান করাও ব্যক্তি চরিত্রের অন্যতম বদান্যতার দিক। এর মাধ্যমে পারস্পরিক প্রীতিময় সম্পর্ক দৃঢ় হয়। মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন :
تَهَادُوْا تَحَابُّوْا.
“তোমরা উপঢৌকন বিনিময় করো তাতে পারস্পরিক ভালবাসার বাধনে আবদ্ধ হবে।”[৫]
কোন ব্যক্তির বদান্যতা ও মহানুভবতা তার সকল কর্মের মধ্য দিয়ে ফুটে ওঠে। আপন গৃহে, বন্ধুদের সাথে, কর্মক্ষেত্রে, ব্যক্তির বদান্য চরিত্র ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। কারো উপকার করা এবং তার ক্ষতি থেকে বিরত থাকাও বদান্যতার একটি দিক। হাস্যোজ্জ্বল কথা বলাও বদান্যতা। যেমন- আল্লাহ তা'আলা বলেন :
﴿وَقُوْلُوْا لِلنَّاسِ حُسْنًا﴾
“তোমরা মানুষের সাথে সুন্দর কথা বলো।”[৬]
আবূ যার গিফারী (রাযিয়াল্লা-হু ‘আন্ হু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : “তুমি কোন সৎকাজকে কোনভাবেই ছোট মনে করবে না। এমনকি যদি তা হয় তোমার ভাইয়ের সাথে প্রফুল্ল চেহারায় সাক্ষাত করাও।”[৭]
উল্লিখিত সকল মহানুভব চারিত্রিক গুণাবলিও সকল প্রকার শ্রেষ্ঠ ‘আমল ও সুন্দর চরিত্র সুষমায় মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন সমগ্র মানবকূলের মাঝে অনন্য ও অনুপম।
্রوَكَانَ أَجْوَدُ مَا يَكُوْنُ فِىْ رَمَضَانَ حِيْنَ يَلْقَاهُ جِبْرِيْلُগ্ধ.
“তাঁর অধিক পুণ্যশীলতা যা হত রামাযানে জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম) তাঁর সাথে সাক্ষাত করা কালে।”
রামাযান হলো দানশীলতা ও মহৎকর্মের মাস। এ মাসে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মহৎকর্ম ও বদান্যতা অধিক বেড়ে যেত। রামাযান মাস সর্ববিধ কল্যাণ ও বরকত লাভের মাস। এর সাক্ষ্য নিম্নোক্ত হাদীসসমূহে স্পষ্ট-
عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةً (رَضِيَ اللهُ عَنْهُ) قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ : إِذَا دَخَلَ رَمَضَانُ فُتحَتْ أَبْوَابُ السَّمَاءِ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ جَهَنَّمَ ، وَسُلْسِلَتِ الشَّيَاطِيْنُ.
“আবূ হুরাইরাহ্ (রাযিয়াল্লা-হু ‘আন্ হু) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, যখন রামাযান মাস আগমন করে তখন আকাশের দরজাগুলোকে উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শায়তানগুলোকে শৃঙ্খলিত করা হয়।[৮]
অপর হাদীসে এসেছে-
্রإِذَا كَانَ رَمَضَانُ فُتِّحَتْ أَبْوَابُ الرَّحْمَةِগ্ধ.
“যখন রামাযান আগমন করে তখন মহান আল্লাহর রহমতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়।”[৯]
সহীহুল বুখারী ও সহীহ মুসলিমের অপর হাদীসে এসেছে, জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।[১০]
মাহে রামাযানে বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তা‘আলার অনুদান অনুকম্পা অবারিত ধারায় বর্ষিত হয়। আকাশের দরজা খুলে দিয়ে আল্লাহ তা‘আলা কল্যাণময় সমস্ত দানকে বস্তুতঃ মেলে ধরেন। আর দানের সবচেয়ে মূল্যবান প্রতিদান হলো জান্নাত। আল্লাহ তা‘আলার এই দান ও অনুকম্পা পাওয়ার জন্যই মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রামাযান মাসে তাঁর পুণ্যশীলতা আর বদান্যতাকে অধিকতর বাড়িয়ে দিতেন।
আর যে ব্যক্তি রামাযানের কল্যাণ ও রহমাত থেকে বঞ্চিত সে প্রকৃতপক্ষে সকল ধরনের কল্যাণ ও রহমত থেকে বঞ্চিত। যেমনটি মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন :
أَتَاكُمْ شَهْرُ رَمَضَانَ؛ شَهْرٌ مُبَارَك فَرَضَ اللهُ عَلَيْكُمْ صِيَامَهُ تُفْتَحُ فِيْهِ أَبْوَابُ السَّمَاءِ وَتُغْلَقُ فِيْهِ أَبْوَابُ الْجَحِيْمِ وَتُغَلُّ فِيْهِ مَرَدَةُ الشَّيَاطِيْنِ لِلّٰهِ فِيْهِ لَيْلَةٌ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ مَنْ حُرِمَ خَيْرَهَا فَقَدْ حُرِمَ.
অর্থাৎ- তোমাদের নিকট বরকতময় মাস রামাযান আগমন করেছে। আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের উপর এ মাসের সিয়াম র্ফয করেছেন। এ মাসে আকাশের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। মহান আল্লাহর অবাধ্য শায়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়। এ মাসে একটি রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। যে এসব কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে প্রকৃতপক্ষেই বঞ্চিত হলো।[১১]
্রوَكَانَ يَلْقَاهُ فِىْ كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ فَيُدَارِسُهُ القُرْآنَগ্ধ.
“আর জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম) রামাযানের প্রতি রাতে তাঁর সাথে সাক্ষাত করতেন এবং পরস্পরে কুরআন অধ্যয়ন করতেন।”
রামাযান মাস হলো মহাগ্রন্থ আল কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার মাস। কুরআন ও রামাযানের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। রামাযান মাসে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম)-এর পারস্পরিক কুরআন অধ্যয়ন মূলত অশেষ পূণ্যলাভের অভিপ্রায়ে এবং মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর অন্তঃকরণে কুরআন মাজীদকে সুদৃঢ়করণের উদ্দেশ্য।[১২]
প্রতিবছর রামাযানে একবার করে কুরআনের অধ্যয়ন করলেও মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে তাঁর মৃত্যুর বছর জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম) দু’বার কুরআন অধ্যয়ন করেছিলেন।[১৩]
মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম)-এর কুরআনুল কারীমের অধ্যয়ন হত রাতে। আর রাতের কুরআন তিলাওয়াত অধিক পছন্দনীয় ‘আমল। বিশেষত রামাযানের রাতে তা অধিক। রাতে সব শোরগোল থেমে থাকে আর জবান ও অন্তর কুরআন তিলাওয়াতে ও গবেষণায় নিবিষ্ট হয়। আল্লাহ তা‘আলা কতইনা সুন্দর করে বলেছেন :
﴿إِنَّ نَاشِئَةَ اللَّيْلِ هِيَ أَشَدُّ وَطْئًا وَأَقْوَمُ قِيْلًا﴾
“অর্থাৎ- নিশ্চয় ‘ইবাদাতের জন্য রাতে উঠা প্রবৃত্তি দমনের জন্য সহায়ক এবং কুরআন সুস্পষ্ট উচ্চারণে অনুকূল।”[১৪]
গ্ধفَلَرَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَجْوَدُ بِالخَيْرِ مِنَ الرِّيْحِ المُرْسَلَةِগ্ধ.
“আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিবরীল (‘আলাইহিস্ সালাম)-এর সাথে তাঁর সাক্ষাতকালে ঝড়ো  বাতাসের চেয়ে পুণ্যশীল ও বদান্য হয়ে যেতেন।”
ঝড়ো বাতাস মূলত আল্লাহ তা‘আলার অশেষ রহমতের বার্তাবাহী। পরিবেশ ও কৃষিবিদদের মতে, ঝড়ো বাতাস দ্বারা আবহাওয়ার অনেক দূষিত জীবানু বিনষ্ট হয়ে যায়। ফসলের পরাগায়ণ হয়, ফলে ফসল বেশী হয়। বস্তুত সে কারণেই ঝড়ো বাতাসের সাথে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পুণ্য কর্মের তুলনা করা হয়েছে। ইমাম ইবনু হাজার আসকালানী (রাহিমাহুল্লা-হ) বলেন, ঝড়ো বাতাসের ব্যাপক উপকারিতার কারণে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর রামাযানের পুণ্যকর্মকে এর সাথে তুলনা দেয়া হয়েছে।[১৫]
হাদীসের শিক্ষা :
১. পুণ্যশীলতা ও বদান্যতা মানব চরিত্রের মহান দিক।
২. পুণ্যশীলতা ও বদান্যতার জন্য রামাযান মাসকে অধিক গুরুত্ব দেয়া পরম সৌভাগ্যের বিষয়।
৩. রামাযান মাসে কুরআন পাঠ ও এর গবেষণায় আত্মনিয়োগ করা অশেষ পুণ্যময়।
৪. রামাযান মাসে খাঁটি তাওবাহ্, সর্ববিধ নেক কাজ এবং বদান্যতায় আত্মনিয়োজিত হওয়া আমাদের উচিত।
৫. পবিত্র মাহে রামাযানে মহানাবী (সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর অনুসরণ করে বেশি বেশি দান-খায়রাত করা উচিত।
উপসংহারে বলা যায় যে, মাহে রামাযানে অধিক পণ্য অর্জন করা অতীব জরুরী। সাথে সাথে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করে সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা একান্ত অপরিহার্য। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সহায় হোন -আমীন। (পুনঃপ্রকাশ)

[১] বুখারী- হা: ৬, মুসলিম- হা: ৬০০৯, আহমাদ- হা: ২৬১৬।
[২] ফাতহুল বারী- হা: ৫।
[৩] শারহু  রিয়াযুস সালিহীন- আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমীন, পৃষ্ঠা নং- ৯১৬।
[৪] সূরা আ-লি ‘ইমরান ৩ : ৯২।
[৫] আল আদাবুল মুফরাদ লিল বুখারী- হা: ৫৯৪, সহীহ আল জামি‘- হা: ৩০০৪।
[৬] সূরা আল বাক্বারাহ্ ২ : ৮৩।
[৭] সহীহুল বুখারী, সহীহ মুসলিম- হা: ২৬২৬।
[৮] সহীহুল বুখারী- হা: ১৮৯৯।
[৯] সহীহ মুসলিম- হা: ১০৭৯।
[১০] সহীহুল বুখারী- হা: ৩২৭৭, সহীহ মুসলিম- হা: ১০৭৯।
[১১] সুনান আন্ নাসায়ী- ৪/১২৯, সহীহ আত্ তারগীব- ১/২৪১।
[১২] শারহু রিয়াযুস সালিহীন- আল্লামা সালিহ আল উসাইমীন, পৃ: ৯১৬।
[১৩] সহীহুল বুখারী- হা: ৩৬২৪, সহীহ মুসলিম- হা: ২৪৫০।
[১৪] সূরা আল মুয্যাম্মিল ৭৩ : ৬।
[১৫] ফাতহুল বারী- হা: ৫।

আপনার মন্তব্য1

ঢাকায় সূর্যোদয় : 6:17:45 সূর্যাস্ত : 5:11:51

সাপ্তাহিক আরাফাতকে অনুসরণ করুন

@সাপ্তাহিক আরাফাত